এইকারণে ঈশ্বর তাঁহাকে অতিশয় উচ্চপদান্বিতও করিলেন, এবং তাঁহাকে সেই নাম দান করিলেন, যাহা সমুদয় নাম অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ; যেন যীশুর নামে স্বর্গ মর্ত্য পাতালনিবাসীদের সমুদয় জানু পাতিত হয় (হবে), এবং সমুদয় জিহ্বা যেন স্বীকার করে যে, যীশু খ্রীষ্টই প্রভু…। -ফিলিপীয় ২:৯-১১
অনেক মানুষের – এমনকি খ্রীষ্টানদেরও – যীশুর নামের অসাধারণ ক্ষমতার বিষয় কোন ধারণা নেই।
আপনি কি কখনও একটি নামের গুরুত্বের বিষয় চিন্তা করেছেন? একজন মানুষের নাম তার চরিত্রের বর্ণনা এবং ব্যক্তিত্ব প্রকাশ করে, তাকে অন্যদের থেকে পৃথক করে। আমরা যখন কাউকে নাম ধরে ডাকি, আমরা সেই ব্যক্তির কিছু ঘোষণা করি।
অনুরূপভাবে, আমরা যখন যীশুর নাম নিই, আমরা কেবল একটি নাম বলছি না। আমরা একটি নাম ঘোষণা করছি যাঁর মধ্যে ক্ষমতা আছে – মানবীয় ক্ষমতা নয়, কিন্তু ঈশ্বরের শক্তি এবং কর্তৃত্ব (গালাতীয় ২:৯-১০ দেখুন)।
আমরা যখন সেই নাম নিই, আমরা সেই ব্যক্তির বর্ণনা করি। যীশুর অর্থ হল “ত্রাণকর্তা”, এবং আমরা তাঁকে ডাকছি তিনি আমাদের জন্য যা করেছেন তার জন্য – তিনি আমাদের পাপ থেকে রক্ষা করেন, আমাদের অকৃতকার্যতা ও আমাদের পরিস্থিতি থেকে যা তাঁর ইচ্ছায় না (মথি ১:২১)।
অনেক মানুষ আত্মিক ক্ষমতার অভিজ্ঞতা লাভ করতে চায়, কিন্তু তারা বুঝতে চায় না যে সেটি পাওয়ার জন্য তাদের বিশ্বাসে যীশুর নাম নিতে হবে। যারা বিশ্বাস করে তাদের সেই অপূর্ব নামটি দেওয়া হয়েছে। ঈশ্বরের সন্তান হিসাবে, আজই বিশ্বাসে সেই নাম নিন।
প্রাথমিক প্রার্থনাপিতা ঈশ্বর,
আমার জীবনের সর্ব পরিস্থিতিতে, আমি বিশ্বাসে যীশুর নাম ঘোষণা করছি। তোমার পুত্রের ত্রাণ করার ক্ষমতার জন্য ধন্যবাদ।